1. admin@dailyhumanrightsnews24.com : admin :
সোমবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৪:২৭ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
ইবি শাপলা ফোরাম নির্বাচনে সর্বোচ্চ ভোট পেয়েছেন ড. জাহাঙ্গীর, দ্বিতীয় ড. আনোয়ার  গোপালগঞ্জে জমিজমা সংক্রান্ত নিয়ে ভাবির লাঠির আঘাতে দেবর নিহত। যে কারণে তোষামোদ করতে নিষেধ করেছেন রাসূল সা.। জলঢাকায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আছে, প্রবেশের রাস্তা নাই ! জগন্নাথপুরে সুপারি বিক্রি জমজমাট  জগন্নাথপুরে ১৬০ বস্তা ভারতীয় চিনি সহ দুই জন গ্রেপ্তার  বঙ্গবন্ধুর মার্কা নৌকা শেখ হাসিনার মার্কা নৌকা আমার মার্কা নৌকা বললেন মীর মোশারফ হোসেন। পঞ্চগড়ে মধ্যরাতে ইউএনওর গাড়ি খাদে পড়ে প্রকৌশলী নিহত স্বামীর খোঁজে ভারতীয় নারী পঞ্চগড়ে চুরির মামলার দুই আসামীকে গ্রেপ্তার করেছে জগন্নাথপুর থানা পুলিশ 

হিজড়াদের চাঁদাবাজি, অতিষ্ঠ জগন্নাথপুরবাসী

  • আপডেট সময় : বুধবার, ২৪ মে, ২০২৩
  • ৯০ বার পঠিত

 

হুমায়ূন কবীর ফরীদি, স্টাফ রিপোর্টারঃ

 

জগন্নাথপুরে হিজড়াদের উৎপাত ব্যাপক ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। তাদের ওপেন চাঁদাবাজিতে জগন্নাথপুরবাসী অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন।
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলার সর্বত্র তৃতীয় লিঙ্গ অর্থাৎ হিজড়াদের দৌরাত্ম ব্যাপক ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। তাদের ওপেন চাঁদাবাজি ও অশ্লীল কথাবার্তায় অত্রাঞ্চলের সহজ সরল মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন। উপজেলার বিভিন্ন কমিউনিটি সেন্টার এর আশ-পাশে ও সড়কের উপর বরযাত্রীর গাড়ী আটকে টাকা দাবী করে হাজার দেড়হাজার টাকা জোরপূর্বক আদায় করছে। তাদের চাহিদা মতো টাকা না দিলে বর ও বরযাত্রী সহ সবার সাথে মারমুখী এবং অশালীন আচরণ করার পাশাপাশি অশ্লীল কথাবার্তা বলে থাকে। লোক লজ্জার ভয়ে বরযাত্রীরা টাকা দিয়ে মুক্তিপান। এমনকি বিয়ে বাড়ী, হাটবাজার এর ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে চাঁদাবাজি করছে হিজড়ারা। ২৪ শে মে রোজ বুধবার দুপুরে সরেজমিনে দেখা যায় ও জানাযায়, উপজেলার কলকলিয়া পয়েন্ট এলাকায় বরযাত্রীর গাড়ী আটকে হিজড়ারা টাকা দাবি করছেন। লোক লজ্জার বয়ে বরযাত্রীর সাথের একজন হিজরাদের ৫ শত টাকা দিতে চাইলে হিজড়ারা এই টাকা নিতে অনীহা প্রকাশ করে এবং অশ্লীল ভাষায় কথাবার্তা বলতে শুরু করে এবং গাড়ী আটকে রাখে। অবশেষে অবশেষে ওদের চাহিদা মতো টাকা দিয়ে পারপান বরযাত্রীরা।
এব্যাপারে উপজেলার একাধিক সচেতন মহল তাঁদের অভিপ্রায় ব্যক্ত করতে গিয়ে বিরক্তি ভরা কন্ঠে বলেন, উপজেলার সর্বত্র হিজড়ারা বরযাত্রীর গাড়ী আটকে, বিয়ে বাড়ী ও ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান সমূহে ওপেন চাঁদাবাজি করে আসছে। তাঁদের চাহিদা মতো টাকা দিতে না পারলে অশ্লীলন আচরণ করে। ওরা গরীব -ধনী বুঝেনা। কি আর করা মানসম্মান এর ভয়ে কাকুতি মিনতির মধ্য দিয়ে কমিবেশী করে টাক দিয়ে বিদায় করতে হয়। ওদের ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ এর জন্য স্থানীয় প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করছি।

সংবাদটি শেয়ার করুন :
এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা

© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০১৮ দৈনিক মানবাধিকার সংবাদ
Theme Customized By Shakil IT Park