1. admin@dailyhumanrightsnews24.com : admin :
শুক্রবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০১:০৫ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
সুনামগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের ৭৫ সদস্যর পূর্নাঙ্গ কমিটির সমন্বয়ে কার্যনির্বাহী সংসদের প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হয়। ধর্মপাশায় পালিত হল মা সমাবেশ রাজশাহীতে কয়েদির মৃত্যু চিকিৎসাধীন অবস্থায় বালাগঞ্জে ইসলামী ব্যাংকের গ্রাহক সমাবেশ ও প্রবাসীদের সংবর্ধনা জাতীয় স্থানীয় সরকার দিবস উপলক্ষে জগন্নাথপুরে র‌্যালী ও আলোচনা সভা বেলকুচিতে জাতীয় স্থানীয় সরকার দিবস উন্নয়ন মেলার সমাপনী দিবস অনুষ্ঠিত গোপালগঞ্জে উত্তরণ ফাউন্ডেশনের বেদে জনগোষ্ঠীদের মাঝে বস্ত্র বিতরণ কলকলিয়ায় “ক্যামব্রিজ লার্ণিং একাডেমী” এর শুভ উদ্বোধন বিনয়বাঁশী শিল্পীগোষ্ঠী’র নতুন কার্যকরী কমিটি গঠিত ধর্মপাশায় আওয়ামী লীগের উন্নয়ন প্রচারে নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশী ও লিফলেট বিতরণ করেন এ্যাডভোকেট গোলাম কিবরিয়া

ডেঙ্গু পরীক্ষা : সরকারিতে ১শ বেসরকারিতে ৫শ টাকা

  • আপডেট সময় : রবিবার, ২৮ মে, ২০২৩
  • ৪৮ বার পঠিত

ডেস্কঃ রিপোর্ট  সারাদেশে বাড়তে শুরু করেছে এডিস মশাবাহিত রোগ ডেঙ্গুর প্রকোপ। তাই অনেকে সামান্য জ্বর এলেই হাসপাতালে ছুটছেন ডেঙ্গু পরীক্ষা করাতে। এমন পরিস্থিতিতে ডেঙ্গু পরীক্ষার ফি নির্ধারণ করে দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।

অধিদপ্তর জানিয়েছে, দেশের সরকারি হাসপাতালগুলোতে ডেঙ্গু রোগ পরীক্ষা করাতে ১০০ টাকা। আর বেসরকারি হাসপাতালে এই পরীক্ষার জন্য ৫০০ টাকা ফি দিতে হবে। এর চেয়ে বেশি নেওয়া হলে ওই হাসপাতালের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

রবিবার সকালে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এই হুঁশিয়ারি দেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবির।

তিনি বলেন, পরীক্ষাসহ ডেঙ্গু চিকিৎসায় আমরা সুনির্দিষ্ট গাইডলাইন করে দিয়েছি। গাইডলাইন অনুযায়ীই সবাইকে চিকিৎসা দিতে হবে। প্লাটিলেট ব্যবহার নিয়েও গাইডলাইনে নির্দেশনা রয়েছে।

অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবীর বলেন, ডেঙ্গুর প্রকোপ বাড়ায় পরীক্ষা বেড়েছে। এজন্য গত বছরের ন্যায় এবারও সরকারিতে ১০০ টাকা এবং বেসরকারিতে ৫০০ টাকার বেশি নেওয়া যাবে না।

এসময় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার পরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. নাজমুল ইসলাম বলেন, ঢাকা মহানগরীর পর দেশের সবচেয়ে বেশি ডেঙ্গু রোগী চট্টগ্রাম বিভাগের কক্সবাজারে। জেলার রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর মাঝে বেড়েই চলেছে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। চলতি বছরও সহস্রাধিক ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হয়েছে সেখানে। তবে ভাইরাসটি প্রতিরোধে ব্যবস্থাপনা কঠিন বলে জানিয়েছেন তিনি।

রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর মানুষের মাঝে সচেতনতার যথেষ্ট ঘাটতি রয়েছে। তাদের কালচার আলাদা হওয়ায় এ ব্যাপারে কাজও সেভাবে করা যায় না বলে জানান ডা. মো. নাজমুল ইসলাম।

তিনি বলেন, ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন এলাকায় যেখানে ঘনবসতি বেশি সেখানে মশার উপদ্রব বেশি। তবে নির্দিষ্ট করে কোন এলাকায় সবচেয়ে বেশি সেটি বলা এই মুহূর্তে কঠিন। রোগীদের তথ্য যাচাই করে তারপর বলা যাবে। আমরা পুরো ঢাকা শহরকেই বিবেচনায় নিচ্ছি। আমাদের কাজ রোগী ব্যবস্থাপনা। ডেঙ্গু কোথায় বেশি এবং সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়ার দায়িত্ব স্থানীয় সরকারের।

রোগী জটিলতার ব্যাপারে অধিদপ্তরের অসংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার পরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. রোবেদ আমিন বলেন, ঢাকা শহরে অপরিকল্পিত নগরী গড়ে উঠছে। ঠিক ব্রাজিলের মতোই। ফলে ডেঙ্গুর প্রকোপ বাড়ে। ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হলেই আমরা প্লাটিলেটকে সামনে আনি। অথচ এটি সেভাবেই গুরুত্বপূর্ণ নয়। আমাদের উচিত সচেতনতায় সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া।

সংবাদটি শেয়ার করুন :
এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা

© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০১৮ দৈনিক মানবাধিকার সংবাদ
Theme Customized By Shakil IT Park