1. admin@dailyhumanrightsnews24.com : admin :
সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ০২:৩০ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
বোয়ালখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইমরান হোসাইন সজীব এর সাথে বিনয়বাঁশী শিল্পীগোষ্ঠীর সৌজন্য সাক্ষাৎ দানবীর আলহাজ্ব বশির আহমদ সাহেবের মাতার রূহের মাগফেরাত কামনায় দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত ইবিতে পিএইচডি সেমিনার অনুষ্ঠিত মধ্যনগরে ৪২জন শিক্ষার্থীকে বৃত্তি প্রদান হবিবপুর (শাহপুর) এলাকায় ভূমি সংক্রান্ত বিষয়ে গ্রামের সম্মান ক্ষুন্ন করায় প্রতিবাদ সভা আল্লাহর পরিচয় জানা মানুষের প্রধান দায়িত্ব। প্রাকৃতিক গ্যাস আসছে গোপালগঞ্জের ভাগ্যের উন্নয়ন হচ্ছে। এবার সময় এসেছে শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারকে ভোটের মাধ্যমে ঋণ পরিশোধ করার। বিশিষ্ট শিল্পপতি এম. বদিউজ্জামানের গোপালগঞ্জের বাস ভবনে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত। জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ – ২০২৪ খ্রিঃ “কলাকোপা কোকিলপ্যারী উচ্চ বিদ্যালয়ের ধারাবাহিক বিশাল সফলতা”।

ধানের ন্যায্যমূল্য পাওয়া নিয়ে শঙ্কায় ফুলবাড়ীর কৃষক

  • আপডেট সময় : শনিবার, ৬ মে, ২০২৩
  • ৮৮ বার পঠিত

আমিনুল ইসলাম, ফুলবাড়ী (দিনাজপুর) প্রতিনিধি:
দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে শুরু হয়েছে ধানকাটামাড়াঁ। আর এই ধান কাটামাড়াঁকে কেন্দ্র করে কৃষিশ্রমিকসংকট ও মজুরি বেশি হওয়ায় বিপাকে পড়েছেন কৃষক। অনেক স্থানে বাড়তি মজুরি দিয়েও পাওয়া যাচ্ছে না ধানকাটা কৃষিশ্রমিক। ধান ঘরে তুলতে বাড়তি খরচ হওয়ায় ন্যায্যমূল্য পাওয়া নিয়ে শঙ্কায় রয়েছেন উপজেলার কৃষকরা।

উপজেলার বিভিন্ন স্থান ঘুরে দেখা যায়, গত মাসের শেষের দিকে এবং চলতি মাসের প্রথম থেকে শুরু হয়েছে ধানকাটার উৎসব। আবহাওয়া এখনো ভালো থাকায় দ্রুত ধান ঘরে তুলতে ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকেরা। তবে বাড়তি মজুরি ও শ্রমিকসংকটে বিপাকে পড়েছেন কৃষকরা। এক বিঘা জমির ধান কাটতে দিতে হচ্ছে ৫ হাজার ৫০০ থেকে ৬ হাজার ২০০ টাকা পর্যন্ত। এর সঙ্গে রয়েছে মাড়াই, ঝাড়াই ও শুকানোর বাড়তি খরচ। আবার জমির দূরত্ব বেশি হলে মজুরি আরো বৃদ্ধি পাচ্ছে।

উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, চলতি মৌসুমে উপজেলায় ১৪ হাজার ১৩৫ হেক্টর জমিতে বোরো আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ছিল। তবে আবাদ হয়েছে ১৪ হাজার ১৩৫ হেক্টর জমিতে। উত্পাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৬২ হাজার ১৭ মেট্রিক টন। কৃষকেরা জানান, বোরো মৌসুমে এমনিতেই শ্রমিকসংকট থাকে। অনেকে বেশি উপার্জনের আশায় স্থানীয় কৃষিশ্রমিকরা বগুড়া, নওগাঁ, নাটোর, সান্তাহার, চলনবিলসহ বিভিন্ন এলাকায় ধান কাটতে চলে যান।  ফলে চলতি বোরো মৌসুমে শ্রমিকসংকট তীব্র হয়েছে।

উপজেলার বাগড়া গ্রামের কৃষক আব্দুল মোতালেব বলেন, দেড় বিঘা জমির ধান কাটতে বিঘাপ্রতি সাড়ে ৫ হাজার টাকা চুক্তিতে ২০ জন কৃষিশ্রমিক লাগিয়েছেন। এরপর রয়েছে মাড়াই ও পরিবহন খরচ। তবে ধানের ফলনে তিনি খুব খুশি। বিঘাপ্রতি ৪২ মন ধান পেয়েছেন। বাড়তি মজুরির বিষয়ে বাগড়া গ্রামের কৃষিশ্রমিক আতিউর রহমান, লিয়াকত আলী, রুহুল আমিন ও আব্দুল মোন্নাফ বলেন, ধান কাটাই-মাড়াই মৌসুমেই কৃষিশ্রমিকদের যা আয় হয়। অন্য সময় দিনমজুরি ছাড়া অন্যকোনো আয় থাকে না।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রুম্মান আক্তার বলেন, উপজেলায় ভর্তুকিতে কৃষকদের ছয়টি হারভেস্টার মেশিন দেওয়া হয়েছে। সেগুলো দিয়ে মাঠে ধান কাটার কাজ চলছে। শ্রমিকসংকটের কারণে সব সময় কৃষকদের আধুনিক কৃষি যন্ত্রপাতি ব্যবহারের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছ। তবে বিঘাপ্রতি ধান টাকার মজুরি ৬ হাজার টাকা উপজেলা থেকে নির্ধারণ করা হলেও, এখন পর্যন্ত এ বছর মূল্য নির্ধারণ করা যায়নি।#

সংবাদটি শেয়ার করুন :
এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা

© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০১৮ দৈনিক মানবাধিকার সংবাদ
Theme Customized By Shakil IT Park