1. admin@dailyhumanrightsnews24.com : admin :
সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:০১ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
সিলেটে জাতীয় পার্টির বিশুদ্ধ খাবার পানি ও স্যালাইন বিতরণ পঞ্চগড়ে উৎসবমুখর পরিবেশে জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস উদযাপন লোহাগড়া পৌর কার্য সহকারী কবির নিজেকে ইঞ্জিনিয়ার দাবি এনিয়ে তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ। জগন্নাথপুরে ইউনিয়ন মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর জরাজীর্ণ, ময়লা আবর্জনার স্তূপ, ছড়াচ্ছে দুর্গন্ধ বামনায় মুগডালের বাম্পার ফলন, ঘরে তুলতে ব্যস্ত কৃষক তীব্র গরমের মধ্যেই খুলল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হারিয়েছে এইচ এসসির মুল সনদ গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীর মুরাদ সিকদারের প্রতারনার শিকার প্রবাসী সহ অনেকে। বেকারত্ব দূরীকরণ ও মাদকমুক্ত স্মার্ট উপজেলা গড়বো টুঙ্গিপাড়ার জনসভায় মাসুদ গাজী লোহাগড়া পৌর কার্য সহকারী কবির নিজেকে ইঞ্জিনিয়ার দাবি এনিয়ে তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ।

গণমাধ্যমকর্মী বিল পরীক্ষা: আরও ৯০ দিন সময় নিলো সংসদীয় কমিটি

  • আপডেট সময় : সোমবার, ৫ জুন, ২০২৩
  • ৫৮ বার পঠিত

ডেস্ক রিপোর্টঃ 

বহুল আলোচিত গণমাধ্যমকর্মী (চাকরির শর্তাবলি) বিল-২০২২ পরীক্ষা করে জাতীয় সংসদে প্রতিবেদন জমা দিতে চতুর্থবারের মতো আরও ৯০ দিন সময় নিয়েছে জাতীয় সংসদের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি।

সোমবার (৫ জুন) জাতীয় সংসদের অধিবেশনে এ সময় চান সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি হাসানুল হক ইনু।
নির্দিষ্ট সময়ে প্রতিবেদন জমা দিতে না পারায় ফের সময় বাড়ানোয় তার প্রস্তাব ভোটের জন্য উপস্থাপন করেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। পরে সংসদ সদস্যরা সেটি কণ্ঠভোট দিলে প্রস্তাব অনুমোদন হয়।

এর আগে ২০২২ সালের ২৮ মার্চ বিলটি সংসদে উপস্থাপন করেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ। তখন বিলটি অধিকতর পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে ৬০ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য সংসদীয় কমিটিতে পাঠানো হয়। নির্দিষ্ট সময়ে প্রতিবেদন দিতে না পেরে সে বছরের ৬ জুন ষাট দিন বাড়তি সময় নেয় সংসদীয় কমিটি। এরপর আগস্টে আবার দ্বিতীয় দফায় ৬০ দিন সময় বাড়িয়ে নেয় সংসদীয় কমিটি।

চলতি বছর ৮ জানুয়ারি আবারও বিলটি পরীক্ষা করে প্রতিবেদন দিতে ৯০ (তিন মাস) দিন সময় নেওয়া হয়। সেটিও সম্ভব না হওয়ায় ৬ মাস পর বিলটি নিয়ে ফের ৯০ দিন সময় নিলো সংসদীয় কমিটি।

প্রস্তাবিত আইনটি নিয়ে সাংবাদিক, সম্পাদক ও মালিকপক্ষের মধ্যে ব্যাপক অসন্তোষ আছে। গত মার্চে আইনের খসড়া সংসদে তোলার পর থেকে সাংবাদিকদের বিভিন্ন সংগঠন ও সংবাদপত্রের মালিকদের সংগঠন আইনের বেশ কিছু ধারা নিয়ে আপত্তি জানিয়ে আসছে। প্রস্তাবিত আইনে গণমাধ্যমকর্মী ও মালিকপক্ষের মধ্যে সৃষ্ট বিরোধ নিষ্পত্তির লক্ষ্যে গণমাধ্যম আদালত স্থাপন করার কথা বলা হয়েছে। প্রস্তাবিত ‘গণমাধ্যমকর্মী (চাকরির শর্তাবলি) আইন ২০২২’ পাস হলে এটি স্বাধীন সাংবাদিকতা ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে বাধাগ্রস্ত করবে এবং সংবাদপত্রের বিকাশ সংকুচিত করবে বলে মনে করছে সম্পাদক পরিষদ।

গত বছর এপ্রিলে এক বিবৃতিতে সম্পাদক পরিষদ বলেছিল, প্রস্তাবিত এই আইনের ৫৪টি ধারার মধ্যে ৩৭টি ধারাই সাংবাদিকবান্ধব নয়। সার্বিকভাবে এই আইন গণমাধ্যম ও গণমাধ্যমকর্মীদের স্বার্থের বিরুদ্ধে। এ ধরনের আইন চূড়ান্ত করার ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট সকল পক্ষের সঙ্গে আলোচনা সাপেক্ষে সিদ্ধান্ত নেওয়া প্রয়োজন।

অন্যদিকে প্রস্তাবিত গণমাধ্যমকর্মী আইন প্রচলিত বিচারব্যবস্থা, শিল্প আইন ও বাংলাদেশ শ্রম আইনের সঙ্গে সাংঘর্ষিক বলে মনে করে দৈনিক সংবাদপত্রের মালিকদের সংগঠন নিউজপেপার ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (নোয়াব)। সংগঠনটির বক্তব্য অনুযায়ী প্রস্তাবিত ওই আইনটি পাস হলে স্বাধীন সাংবাদিকতা এবং মতপ্রকাশের স্বাধীনতা বাধাগ্রস্তসহ সংবাদপত্রের বিকাশ সংকুচিত হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন :
এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা

© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০১৮ দৈনিক মানবাধিকার সংবাদ
Theme Customized By Shakil IT Park