মোঃ আশিকুল ইসলাম,বেলকুচি (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি :
বেলকুচি উপজেলা ৬নং বড়ধুল ইউনিয়ন যমুনা নদীর ভাঙ্গন বিলিন হয়ে যাচ্ছে।
প্রিয় নেতা আলহাজ্ব আব্দুল মমিন মন্ডল, আমাদের বড়ধুল ইউনিয়ন এখন যমুনা নদী গর্ভে বিলিন হয়ে যাচ্ছে। যাদের বিঘা বিঘা জমি ছিল তারা আজ একটা ঘর উঠানোর মত জায়গা পাচ্ছে না। পাশের গ্রামে কারো কাছে একটু জায়গা চাইলে তারা প্রতি বিঘার জন্য বছরে ১৫/২০ হাজার টাকা সোদ মেদি হিসেবে তাও আবার ১/২ লাক্ষ করে এডভান্স নিচ্ছে । যাদের দেওয়ার সামর্থ্য আছে তারা নিচ্ছে কিন্তু যাদের সামর্থ্য নেই তারা ঘর বাড়ি ভেঙ্গে গোছাইয়ে রেখে তাবু করে থাকা ছাড়া আর কোন পথ খুঁজে পাচ্ছে না । আজ বড়ধুল ইউনিয়নের ক্ষিদ্রচাপড়ী গ্রামের মানুষ বিটে বাড়িহীন অসহায় ভাবে দিন কাটাচ্ছে। আমার গ্রামের মেম্বার চেয়ারম্যান কেউ একবার দেখতেও আসেনি গ্রামের মানুষ কিভাবে, কি অবস্থায় আছে। নদী বাধের কাজ চলতে ছিল কিন্তু অদৃশ্য কারণে সে কাজ এখন বন্ধ আছে। গ্রামের মানুষের আশা অতি শীঘ্র নদী বাধের কাজ শুরু করলে আমাদের গ্রাম সর্বনাশা যমুনার হাত থেকে রক্ষা পাবে। মাননীয় এমপি মহোদয় আপনার কাছে আকুল আবেদন আমাদের গ্রামের যেটুকু আছে পুনরায় নদী বাধের কাজ শুরু করে সর্বনাশা যমুনার হাত থেকে ক্ষিদ্রচাপড়ী গ্রামকে রক্ষা করার ব্যবস্থা করুন।
পাশের গ্রামে প্রতি বছর বিঘা প্রতি ১০/১৫ হাজার টাকা, গ্রামের মেম্বার চেয়ারম্যান কোন খোজ নেয় নাই এবং নিচ্ছে না, গ্রামের অনেক লোকের বাড়ির চাল ক্ষেতের মধ্যে গোছাইয়া রাখছে ১/২ লাক্ষ টাকা এডভান্স দিয়ে বাড়ি নেবার জায়গা নিতে পারেনি বলে, অদৃশ্য কারণে নদী বাদের কাজ কেন বন্ধ হয়ে গেল, এখন পানি কমতেছে এখন নদী বাঁধের কাজ করার উপযুক্ত সময় কিন্তু এখনো কাজ কেন শুরু হচ্ছে না এবং কাজ শুরু হবে কিনা, এই অসহায় মানুষদের পাশে এমপির কোন পদক্ষেপ নেই এবং কেন এসব বিষয়গুলো ভাই একটু ভালো করে লেখিয়েন এবং পানি উন্নয়ন বোর্ডের দৃষ্টি আকর্ষণ করবেন তারা যেন অতি দ্রুত নদী বাদের কাজ শুরু করেন