স্টাফ রিপোর্টারঃ
সুনামগঞ্জ জেলা জগন্নাথপুর থানার কচুর কান্দি গ্রামের আছমা বেগম কে, একই গ্রামের ১/সাজু মিয়া( ৩২) পিতা ছেরাগ আলী, ২/ আবদাল মিয়া( ২২)পিতা আখলুস মিয়া,৩/ আলাল মিয়া( ২০) পিতা, রুনু মিয়া, নিরীহ আছমা বেগম কে দীর্ঘ হইতে বিবাদীরা উও্বাক্ত, করলে সামাজিক ভাবে কোন বিচার পাচ্ছিল না, সব শেষ গত ০৮/০৯/২৪ ইংরেজি তারিখে আবার ভিকটিম আছমা কে ধর্ষন করার চেষ্টা করে, থাকে বিবস্ত্র করে পেলে, উক্ত বিষয়ে, ৯৯৯ কল করে থানা কে অবগতি হয়ে সংশ্লিষ্ট উপজেলা হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে ভিকটম বাদী হয়ে থানায় অভিযোগ দায়ের করলে এস আই মিজান সরজমিন তদন্ত করতে আসলে, প্রাথমিক ভাবে সত্যতা পাওয়ায় প্রতিপক্কের বাড়িতে যায়, সেখানে আসামি পরিবারে সাথে কথা বলে, এস আই মিজান চলে যায়, মামলা হবে মর্মে, বাদী কে বল্ল ও পরবর্তী তে আপোষ মিমাংসা করতে, বাদী কে চাপ দিতে থাকেন বাদী নিরুপায় হয়ে সহকারী পুলিশ সুপার, জগন্নাথপুর / শান্তি গন্জ সার্কেল,বরাবর,এবং অনুলিপি ডি আই জি কে লিখা হয়, সহকারী পুলিশ সুপার, রিসিভ না দিয়ে, কাগজ রাখেন এতে বাদীও তার নিরীহ পরিবার, সিলেট ডি আই জি বরাবরেও রিসিভ করা হয়, এবং স্হানীয় সাংবাদিক বিভিন্ন অনলাইনে উক্ত ঘটনা প্রকাশিত হলে পুলিশ আবার স্হানীয়, প্রভাবশালী লোক দিয়ে, ভিকটিম পরিবার কে নানা ভাবে চাপ প্রয়োগ করতে আছে, এ দিকে সিলেটস্হ একটি মানবাধিকার সংগঠন ভিকটিম ও তার পরিবার কে আইনগত সহায়তা করার আশ্বাস দিয়ে, পাশে আছে, এ খবর প্রকাশ করার আগ পর্যন্ত মামলা এফায়ার ভূক্ত হয় নাই